ম্যাচের শুরুতেই ধাক্কা হয়ে আসে অধিনায়ক নেইমারের
চোট। সাত মিনিটে কুঁচকির এই চোট প্যারিস সেন্ত জার্মেই স্ট্রাইকারকে পাঠিয়ে
দেয় মাঠের বাইরে। শুরুর এই ধাক্কা কাটিয়ে নিতে সময় লাগে তার দলের। তার
বদলে রিচার্লিসন নামলে শুরুর সেই পরিস্থিতি পাল্টে দিতে পারে তিতের দল।
ধীরে ধীরে সময় নিয়ে প্রথমার্ধের ৪৫ মিনিটে একমাত্র গোলটি করেন রিচার্লিসন।
প্রধমার্ধের বিরতির আগে কর্নার থেকে দারুণ হেডে জালে বল জড়ান তিনি।
দ্বিতীয়ার্ধের পর ব্রাজিল আরও খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসতে
থাকে ধীরে ধীরে। যদিও এই খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসাতে স্কোর লাইনে আর হেরফের
হয়নি। ৫৩ মিনিটে ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিলেন জেসুস। তার শট গিয়ে লেগে
যায় পোস্টে। এরপর আর্থার মেলোর শট গিয়ে লাগে বারের উপরে। রিচার্লিসনের শটও
ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক।
শেষ ম্যাচেও অবশ্য গোলের সুযোগ পেয়ে তা কাজে লাগাতে
পারেননি রিচার্লিসন। সেই সুযোগ হাত ছাড়ায় হতাশা ঝরেছে রিচার্লিসনের কণ্ঠে,
‘শেষ খেলায় আমার সুযোগ ছিলো কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি।’ তবে আজকে
স্কোরশিটে নাম উঠাতে পেরে সন্তুষ্ট ব্রাজিলীয় এই তারকা, ‘আজ আমি আরও
মনোযোগ দিতে পেরেছিলাম। আরও বেশি জায়গা নিয়ে খেলার সুযোগ হয়েছিলো। তাই
স্কোরের সুযোগ আসে।’
0 Comments